1. admin@dailyteligraf.com : admin :
বৃহস্পতিবার, ০৮ জুন ২০২৩, ০২:০৯ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
জনপ্রিয়তায় কাল হয়ে দাড়িয়েছে ১২ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আব্বাছ উদ্দিন খোকনের অপপ্রচার চালাচ্ছেন একটি কুচক্রী মহল অভিভাবক প্রতিনিধি পদে নির্বাচিত হওয়ায় সন্মানিত অভিভাবকগন ও এলাকার জনগনের প্রতি মোঃ রাসেল রহমানের কৃতজ্ঞতা প্রকাশ শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে সোনারগাঁ আওয়ামীলীগের র‌্যালী ও আলোচনা সভা প্রঞ্জা সলিউশনের অর্থায়নে জীবন সন্ধানী সমাজ কল্যান সংস্থার বাস্তবায়নে ফেসিলেটশন সেন্টার শুভ উদ্বোধন নারায়ণগঞ্জ সিদ্ধিরগঞ্জে বিরোধপূর্ণ একটি জমির ছবি তোলায় গণমাধ্যম কর্মীর উপরে হামলা সোনারগাঁও পৌরসভার ঐতিহ্যবাহী পঙ্খিরাজ খাল দখল করে বহুতল ভবন নির্মাণের অভিযোগ সোনারগাঁও শপিংমলের সামনে বিরিয়ানীর দোকান, আগুন আতঙ্কে ব্যবসায়ীরা নারায়ণগঞ্জের চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংগঠনের ইফতার ও দোয়া মাহফিলে সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা সাংবাদিক লাঞ্ছনা-হত্যার হুমকিদাতা ভেন্ডার সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোঃ শহিদ সরকার গ্রেফতার সোনারগাঁয়ে মহিলা শ্রমিককে অপহরণ করে ধর্ষনের চেষ্টায়, গ্রেপ্তার ২

গাজীপুরে অন্ধ জোনাকির চোখের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন, সাদ্দাম হোসেন অনন্ত।

  • আপডেট সময় : বুধবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২২
  • ২৮৯ বার পঠিত

জাহিদ হাসান জিহাদঃ  জম্মের পর থেকে মায়াবী সাত রং রঙিন পৃথিবীর আলো ও মা বাবার আদর মাখা মুখ টুকু দেখা হয়নি। এ সময়ে তাঁর নতুন বই নিয়ে খেলা করা কথা ছিল।চোখে আলো না থাকায় কেড়ে নিয়েছে তাঁর সব আনন্দ-উল্লাস। ভূমিষ্ট হওয়ার পর পৃথিবীর আলাে দেখেনি সে। শিশুটি চোখের আলো ফিরিয়ে এনে স্বাভাবিক জীবন পরিচালনা দায়িত্ব নিয়েছে মানবতার নিবেদিত প্রাণ তরুণ প্রজন্মের একজন যুবক সকলের পরিচিত মুখ, সাদ্দাম হোসেন (অনন্ত) জোনাকি গাজীপুরের শ্রীপুর উজিলাবর এলাকার অন্ধ জাকির হােসেন মেয়ে। শুধু জোনাকি নয় একই পরিবারে রয়েছে আরও ছয়জন জন্মা গত অন্ধ । সাতজন অন্ধের দেখভাল করেন জোনাকির বৃদ্ধ দাদি রাশিদা বেগম।

শ্রীপুরের জৈনাবাজার এলাকার হাজী বেলাল হোসেন ছেলে পুষ্পদম রিসোর্টের মালিক সফল ব্যবসায়ী মাে. সাদ্দাম হােসেন অনন্ত। জোনাকির বাবা জানান, অসহায় পরিবারের পাশে দাঁড়িছেন সাদ্দাম হােসেন অনন্ত। তিনি দীর্ঘদিন ধরে আমাদের পরিবারকে সহায়তা করে আসছে। এখন জোনাকির চোখের চিকিৎসার ব্যবস্থা করছেন। মেয়ের চোখের আলাে ফিরিয়ে দিতে সহায়তা করছেন তিনি।আমি চোখে দেখতে পারিনি আমার মেয়ে চোখে দেখতে পারবে।আমি আমার মেয়ের চোখ দিয়ে এই সুন্দর পৃথিবী দেখতে পারব।আমি সাদ্দাম ভাইয়ের প্রতি কৃতজ্ঞ।আমি মন থেকে দোয়া করি উনি যেন সারাজীবন মানুষ সেবা করতে পারে।

জোনাকি বলেন,আমি অন্ধ হওয়ার কারণে মা আমাকে ছেড়ে চলে গেছে।আমার অনেক ইচ্ছে করে এই পৃথিবী আলো আমি দেখি,আমার মা-বাবা মুখটি আমি দেখি।

সাদ্দাম হোসেন অনন্ত বলেন,ডাক্তার বলেন চোখে লেন্স লাগালে জোনাকি দেখতে পারবে ইনশাআল্লাহ।১৫জানুয়ারি তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হবে পরদিন তার চোখের অপারেশন হবে। আমি আমার সাধ্যমত চেষ্টা করবো। আপনারা সকলে জোনাকির জন্য দোয়া করবেন। যেন চোখের আলো ফিরে পেয়ে তাঁর পরিবারের প্রতিটি সদস্যের চোখ আলোকিত করতে পারে। বড় হয়ে যেন পরিবারের দায়-দায়িত্ব নিতে পারে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২১  ডেইলি টেলিগ্রাফ
Theme Customized By Theme Park BD