জাহিদ হাসান জিহাদঃ গাজীপুরের পূবাইল থানা আওয়ামীলীগের সভাপতি পদপ্রার্থী , পূবাইল ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সহ সভাপতি, গাজীপুর জেলা যুবলীগের সাবেক সদস্য, পূবাইল ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক, গাজীপুর সদর থানা আওয়ামীলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টঙ্গী আঞ্চলিক শ্রমিকলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক, গাজীপুর মহানগর আওয়ামীলীগের শ্রম বিষয়ক সম্পাদক এবং গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের আসন্ন নির্বাচনে ৪০নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদপ্রার্থী পুবাইল কলেজ গভর্নিংবডির সদস্য, হারবাইদ সিনিয়র মাদরাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি, এম এম নিয়াজ উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সদস্য শিক্ষানুরাগী জাহিদ আল মামুন বঙ্গবন্ধুর আদর্শে উজ্জীবিত আওয়ামীলীগের একজন সৈনিক এবং তরুণ প্রজন্মের বাতিঘর। তিনি নৈতিক গুণসম্পন্ন দক্ষ সাংগঠনিক শক্তির অধিকারী ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন একজন আওয়ামীলীগের নিবেদিত প্রাণ। তিনি তাঁর রাজনৈতিক কর্মতৎপরতা, প্রগতিশীল চিন্তাভাবনা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাধারণকারী, সৃষ্টিশীল কাজে উদ্যোগী, অন্যায়ের বিরুদ্ধে আপোষহীন, ক্রীড়া সংগঠক এবং সামাজিক ন্যায়পরায়ন ব্যক্তি হিসেবে আজকের এই সময়ে একজন যোগ্য রাজনৈতিক নেতার উদাহরণ । তাঁর নেতৃত্বদানের ক্ষমতা, নেতৃত্বের গুনাবলী, সৎচ্চরিত্রাবলী এবং রাজনৈতিক জীবনের বিশাল কর্মযজ্ঞই প্রমাণ করে তিনি রাজনৈতিক মাঠের একজন কর্মদক্ষ কর্মী। স্বাধীনতা পদক প্রাপ্ত ভাওয়াল বীর শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টারের মাধ্যমে রাজনীতির হাতে খড়ি তাঁর। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রাজনৈতিক জীবনের আদর্শকে লালন করে তিনি তাঁর রাজনৈতিক জীবন গড়েছেন। তিনি জামাত-বিএনপির জুলুম অত্যাচারকে সহ্য করে তাদের প্রেত্মাতাদেরকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে আজকে গাজীপুরের পূবাইল থানা আওয়ামীলীগের একজন প্রভাবশালী নেতা হিসেবে পরিচিত।
জাহিদ আল মামুন নৈতিক গুনাবলী অসাধারণ।
তাঁর এই নৈতিক গুনাবলীর জন্যই আজকের রাজনীতির মাঠে তিনি একজন জননন্দিত, জনপ্রিয়, গাজীপুরের পূবাইল থানা আওয়ামীলীগের একজন প্রভাবশালী নেতা হিসেবে সকলের নিকট পরিচিত । তাঁর এই জনপ্রিয়তা থাকার পরও তিনি কখনো ক্ষমতার অপব্যবহার করেনি, অহংকার করেননি। তিনি দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে কখনো দল এবং দলের নেতাকর্মীর সাথে বিশ্বাস ভঙ্গ করেননি । তাঁর পরিবারের প্রতিটি সদস্যের এবং তাঁর দেহের রক্তে মাংসে ষোলআনা আওয়ামীলীগ বিরাজমান। গাজীপুরের পূবাইল থানার কোনো নেতা এমনকি তাঁর রাজনৈতিক চরম বিরোধী শক্তিও বলতে পারবে না, তিনি কখনও ওয়াদা ভঙ্গ করেছেন । তিনি গাজীপুরের এ প্রান্ত থেকে ঐ প্রান্তে আওয়ামীলীগের মিছিল মিটিং এবং বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে এলাকার উন্নয়ন কর্মকান্ডে এবং আওয়ামীলী ও সহযোগী সংগঠন গুলোকে সুসংগঠিত করতে ভোর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত ছুটে বেড়ান । রাজনীতিতে তাঁর এই কর্মদক্ষতার নেতৃত্ব এই সময়ে আওয়ামীলীগের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিএনপি-জামায়াত বিরোধী আন্দোলন এর রাজনীতির চরম দুঃসময়ে তিনি ছিলেন অগ্রসৈনিক । তিনি এলাকার প্রতিটি পাড়া মহল্লায় এমনকি প্রতিটি ইউনিটে বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে এবং আওয়ামীলীগ সভানেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার ভিশনকে বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন । তাঁর হৃদয়ে বাংলাদেশ, চেতনায় মুক্তিযুদ্ধ, আদর্শে বঙ্গবন্ধু, রাজনৈতিক অনুসরনে জননেত্রী শেখ হাসিনা। তিনি আওয়ামীলীগের অত্যন্ত প্রহরী । ঐক্যবদ্ধ আওয়ামীলীগ গড়ে তোলার লক্ষ্যে, কাউয়া, কুকিল মুক্ত, মাদকমুক্ত, সন্ত্রাসমুক্ত, জঙ্গিবাদমুক্ত করে গাজীপুরের পূবাইলে একটি শক্তিশালী আওয়ামীলীগ প্রতিষ্টার লক্ষ্যে নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। জাহিদ আল মামুন আওয়ামীলীগের শুধু একজন নেতাই নন, তিনি এখন পুবাইল থানা আওয়ামীলীগের একটি প্রতিষ্ঠান। আওয়ামী লীগের বিশ্বস্থ নিবেদিত প্রাণ। তিনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক। জননেত্রী শেখ হাসিনার সিপাহশালার হাতিয়ার। জাহিদ আল মামুন উড়ন্ত কোন বেলুন নয় যে কাটা লেগে চুপসে যাবে! জাহিদ আল মামুন সত্যের লড়াইয়ে এক নির্ভীক আগ্নেয়গিরি। যে আগুনে সত্যই মূল চালিকা শক্তি, দুর্নীতি, সন্ত্রাস, হাইব্রিড ও রাজাকারের বিরুদ্ধে আপোষহীন নেতৃত্বের নাম জাহিদ আল মামুন। তিনি এলাকার সর্বস্তরের মানুষের সুখ দুঃখের অংশীদার, একজন বিচক্ষণ রাজনীতিবিদ। তিনি সবাইকে ভালোবাসেন, সবার ভালোবাসায় নিজেও ধন্য হয়েছেন । জাহিদ আল মামুন অন্যের আনন্দে নিজে আনন্দিত হন, অন্যের ব্যথায় হন ব্যথিত । তার মনের উদারতার পাত্র থাকে কানায় কানায় পূর্ণ। শুধু নিজের চিন্তা না করে তিনি এলাকার সকল মানুষের সুখের চিন্তা করেন। সকলের কল্যাণে নিজেকে বিলিয়ে দেন। সব ভালো কাজের মাধ্যমে তিনি আনন্দ পান। তার কথা-মানুষ মানুষের জন্য ।
Leave a Reply