নিজস্ব প্রতিনিধিঃ নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলায় মোঃ রাশেদুল ইসলাম ও কৃষ্ণচন্দ্র দেবনাথ এর বিরুদ্ধে চাহিদা মতো ঘুষ না পাওয়ার কারণে টিসিবি’র ডিলারশীপের জন্য জেলা প্রশাসক এর বরাবর মনগড়া প্রতিবেদন দাখিলের অভিযোগ উঠেছে।ভুক্তভোগী সুত্রে জানা জায়- গত ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ইং সোনালী ব্যাংকের ৫০০০/- টাকা পে অর্ডার এর মাধ্যমে ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) পণ্যের ডিলার লাইসেন্স আবেদন করেন রাইছা ভেরাইটিজ স্টোর নামের একটি মোদী দোকানী এরই ধারাবাহিকতায় গত (২৮ সেপ্টেম্বর ) বুধবার দুপুরে সোনারগাঁ উপজেলার মোগরাপাড়া ইউনিয়নের মোগরাপাড়া বাজারে সরজমিনে পরিদর্শন করেন সোনারগাঁ উপজেলা প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোঃ রাশেদুল ইসলাম ও জারী কারক কৃষ্ণচন্দ্র দেবনাথ ।
মোঃ রাশেদুল ইসলাম টিসিবি’র ডিলারশীপের জন্য সরেজমিনে পরিদর্শন করে জসিম উদ্দিনের কাছ থেকে ৬…ঘুষ দাবি করে কৃষ্ণচন্দ্র দেবনাথকে দিয়ে। ঘুষের টাকা না দেওয়ায় একই বিষয়ে রাসেল আহম্মদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে তিনি জেলা প্রশাসক এর বরাবর মনগড়া প্রতিবেদন দাখিল করেন । সকল কাগজপত্র সঠিক থাকা সত্ত্বেও উপজেলা প্রশাসনিক কর্মকর্তা ঘুষের জন্য রাইছা ভেরাইটিজ স্টোর এর বিরুদ্ধে মনগড়া প্রতিবেদন তৈরি করে। রাইছা ভেরাইটিজ স্টোর এর স্বত্বাধিকারী মোঃ জসিম উদ্দিন বলেন, তদন্ত প্রতিবেদন আমাদের পক্ষে দেওয়ার কথা বলে কৃষ্ণচন্দ্র দেবনাথ মোবাইল ফোনে সংক্ষিপ্ত ৬..ঘুষ দাবি করে এর মধ্যে ৫ মোঃ রাশেদুল ইসলাম ও ১ নিজের জন্য। দাবিকৃত টাকা না পেয়ে তিনি আমার প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রতিবেদন জমা দিয়েছেন।
এ বিষয়ে কথা বলতে চাইলে বহুবার চেষ্টা করেও সোনারগাঁ উপজেলা প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোঃ রাশেদুল ইসলামকে মোবাইলে পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে মোঃ জসিম উদ্দিন বলেন কৃষ্ণচন্দ্র দেবনাথ কে দিয়ে রাশেদুল ইসলাম দুই জনের জন্য ৬ ঘুস দাবি করেন, ঘুসের টাকা দিতে অসন্তোষ প্রকাশ করলে মনগড়ার রিপোর্ট পাঠানো হয় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে, ঘুস চাওয়ার অডিও কল রেকর্ড এবং সরজমিন তদন্তের ভিডিও ফুটেজ আমার কাছে সংরক্ষিত আছে ।
Leave a Reply