আরিফুল ইসলাম শামিমঃ সোনারগাঁ উপজেলার ব্যগস্ততম রাস্তা সোনারগাঁ থানা রোড। মোগরাপাড়া চৌরাস্তা থেকে উদ্ধবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পযর্ন্ত রাস্তা সাকাল ৯টা থেকে যানজট শুরু হয় জার শেষ হয় সাধারণ মানুষের ধারণা মতে গভির রাত্রে।সাধারন মানুষের হয়রানির শেষ নাই।এই রোড দিয়ে মানুষের প্রতিনিয়ত উপজেলা স্বাস্থ্যক কমপ্লেক্সে চিকিৎসা গ্রহনের জন্য যেতে হয়।
এখানে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষের চলাফেরা। সোনারগাঁয়ে দশটি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভা লোক সংখ্যাা প্রায় চার লক্ষ। এই বিশাল জনগোষ্টীর চাপে মানুষ চলাচল করে এই রাস্তায়। তারপর রয়েছে উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের কাজ কর্ম। আইডি কার্ড নেয়া, সংশোধন করা, সমাজ সেবায় যাওয়া, বয়স্ক ভাতা গ্রহন আরো কত কাজ।
এরপর রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ স্থান সোনারগাঁ থানা পুলিশের কাজ। একমাত্র চলাচল কারি গাড়ি হচ্ছ অটো রিক্সা, সিএনজি। আগে ছিল হাতে গুনা ৫০ থেকে ৬০ টি গাড়ি। এখন বর্তমানে গাড়ির সংখ্যাু বাড়ছে অনেক গুন।জায়গাতো আর বাড়েনি। গাড়িতো দিন দিন বাড়ছে। এতে করে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। তার পাশাপাশি আবার সংযুক্ত হয়েছে কোম্পানির বড় বড় ট্রাক বা লড়ি। এভাবে যদি দিন দিন এরূপ যানজট বাড়তে থাকে তাহলে জনসাধারণের কি হবে? এইগুলো নিরসনের জন্যন আমাদেরই উদ্যোছগ গ্রহন করতে হবে। আমাদের এলাকার যারা নেতৃত্ব স্থানীয় লোক আছে একমাত্র তারাই পারবে এর সমাধান দিতে। অন্যকথায় এই অবস্থা এই ভাবেই থেকে যাবে।
পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষ্যে আমাদের নারায়ণগঞ্জ -৩ এমপি মহোদ্বয় যদি ভালো করে এব্যারপারে নজর দেন কিংবা উপজেলা কর্মকর্তা সহযোগিতা করেন ,জায়গায় জায়গায় দুই একজন আনসার নিয়োগ করে দেন,তাহলে যানজট স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসতে পারবে বলে মনে করা হচ্ছে। তাই সাধারন জনগন সোনারগাঁয়ের প্রশাসন ও নেতৃত্ব স্থানীয় লোকদের সুদৃষ্টি কামনা করছি।
Leave a Reply